এতে যে শর্করা থাকে, তা সহজেই হজম হয়। কারণ, এতে যে ডেক্সট্রিন থাকে, তা সরাসরি রক্তে প্রবেশ করে।
মধু ভালো শক্তি প্রদায়ী খাদ্য। তাপ ও শক্তির ভালো উৎস। মধু দেহে তাপ ও শক্তি জুগিয়ে শরীরকে সুস্থ রাখে।
মধু রক্তের হিমোগ্লোবিন গঠনে সহায়তা করে বলে এটি রক্তশূন্যতায় বেশ ফলদায়ক। এতে থাকে খুব বেশি লৌহ ও ম্যাঙ্গানিজ।
চোখের জন্য ভালো। গাজরের রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে দৃষ্টিশক্তি বাড়ে।
মধুতে রয়েছে ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স। খাঁটি মধু ভোরবেলা পান করলে এটি ডায়রিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
পুরুষদের মধ্যে যাঁদের যৌন দুর্বলতা রয়েছে, তাঁরা যদি প্রতিদিন মধু ও ছোলা মিশিয়ে খান, তাহলে বেশ উপকার পাবেন।
ডায়রিয়া হলে এক লিটার পানিতে ৫০ মিলিলিটার মধু মিশিয়ে খেলে দেহে পানিশূন্যতা রোধ করা যায়।
মধু পাকস্থলীর কাজকে জোরালো করে এবং হজমের গোলমাল দূর করে। এর ব্যবহার হাইড্রোক্রলিক অ্যাসিড ক্ষরণ কমিয়ে দেয়
সুন্দরবনের প্রাকৃতিক মধুর চাহিদা বরাবরই ভিন্ন। খাঁটি মধু বলতেই সবার আগে এর কথাই মাথায় আসে। HONEY STORE যাত্রার শুরু থেকেই আপনাদের জন্য সেরা মানের ব পণ্য নিয়ে হাজির হয়েছে, যার মধ্যে মধু অন্যতম। প্রাকৃতিক মধু বলতে বুঝায় মৌচাক কেটে সংগ্রহ করা মধু।
প্রাকৃতিক মধু সংগ্রহের জন্য মৌয়ালরা সুন্দরবনের গহীনে চলে যায়। বছরের বিভিন্ন সময় সংগ্রহ করা গেলেও ফেব্রুয়ারি. থেকে এপ্রিল মাস এর জন্য উৎকৃষ্ট সময়। মৌয়ালরা মধু সংগ্রহের জন্য বিভিন্ন নৌকাতে করে চাকের খোঁজে পাড়ি জমায় বনের গহীনে। সুন্দরবনের মধুতে খলিসা ফুলের নির্যাস বেশি থাকে। এই মধু অনেক পাতলা এবং সুস্বাদু হয়। তবে একটু পুরনো হয়ে গেলে খানিকটা গন্ধ নাকে আসতে পারে। এক্ষেত্রে হালকা তাপ দিলে এই গন্ধ দূর হয়ে যায়।